বাংলাদেশে প্রতিবছর অনেক ফেন্সি কবুতর পালকদের খামারে বিভিন্ন রকম ব্যাকটেরিয়াল ও ভাইরাস জনিত সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে অনেক কবুতর মারা যায়।
এবং কিছু কবুতর দেশীয় ও বিদেশি হাই এন্টিবায়োটিক মেডিসিনের ব্যবহারে মাধ্যমে অসুস্থতা থেকে মুক্তি লাভ করে। তবে অসুস্থতা থেকে মুক্তি লাভ করার পরে ওই কবুতর গুলিকে সুস্থ স্বাভাবিক মনে হলেও। আসলে কবুতর গুলোর শারীরিক ফিটনেস ঘাটতি থেকেই যায় ফলে কবুতরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা ও প্রজনন ক্ষামতা অনেক কমে যায় । প্রজনন ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ মৃত্যুর হাত থেকে জীবন ফিরে পাওয়া।
এমন শারীরিক ভাবে আনফিট কবুতর গুলিকে একটা লম্বা সময় রেস্টে না রেখে, পরিপূর্ণ ফিটনেস ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত বা শারীরিক দুর্বলতা কেটে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত। বিল্ডিং করানো অর্থাৎ ডিম বাচ্চা নেয়া তো দূরের কথা জোড়া দেয়াই উচিৎ নয়।অথচ আমরা তা মানি না। কারণ কবুতর অসুস্থতা থাকাকালীন যে মেডিসিন গুলি ব্যবহার করা হয় তার দীর্ঘমেয়াদী কিছু সাইডএফেক্ট আছে।
সাইড এফেক্ট গুলো হলোঃ-
কবুতরের শরীরে হরমোন জনিত সমস্যা দেখা দেয়ার কারনে শুক্রাণু কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায় ফলে প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হতে পারে
ভিটামিন ডি, বি১ বি২ বি৬ ও অর্গানিক অয়েল ঘাটতির অভাবে প্যারালাইজড হয়ে যেতে পারে।
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গোটা উঠতে পারে।
পাখা ঝুলে যেতে পারে।
পায়ের গোড়ালি ফুলে যেতে পারে।
ডিম দেয়ার আগে কিংবা পরে মাদি কবুতর বসে যেতে পারে।
ডিম দিলে তা নাও জমতে পারে। কিংবা ডিমের ভিতরেই বাচ্চার মৃত্যু হতে পারে।
বাচ্চা ফুটলেও তা অনেক দুর্বল অপরিপক্ক বাচ্চা জন্ম নিতে পারে। কারণ ডিম জমা,না জমা,ভালো গ্রোথ নিয়ে বাচ্চা জন্ম নেয়া, এবং না নেয়া নির্ভর করে। ও-ই কবুতরের শারীরিক ফিটনেস, প্রজনন ক্ষমতা শরীরে হরমোন ও শুক্রাণু ঘাটতি থাকা না থাকার উপরে।
এজন্যই অসুস্থ কবুতরের চিকিৎসায় প্রতিকারের পাশাপাশি প্রতিরোধে ব্যাবস্থায় বিষয়ে গুরুত্ব থাকা জরুরী। যাতে কবুতর সুস্থ স্বাভাবিক হয়ে পুর্বের ন্যায় ডিম বাচ্চা করতে সক্ষম থাকে।
সালমোনেলা, ব্যাকটেরিয়াল,কিংবা ভাইরাস জনিত সমস্যায় আক্রান্ত কবুতরের চিকিৎসা চলাকালীন সময় থেকেই। প্রতিকারের পাশাপাশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয় গুরুত্ব দেয়া খুবই জরুরী। কারন এধরণের রোগে আক্রান্ত কবুতর সুস্থ স্বাভাবিক হওয়ার পরে,পরবর্তীকালে বেশীরভাগ সমস্যার সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে এন্টিবায়োটিক ব্যাবহার করতে হয়। এজন্য আমার পরামর্শ এন্টিবায়োটিক এর পাশাপাশি প্রিবায়োটিকস এবং প্রোবায়োটিক এন্ড অর্গানিক অয়েল এর সমন্বয় চিকিৎসা চালানো উচিৎ। কারন এ ধরণের রোগের আক্রমনে কবুতরের ড্রপিং এর সাথে ক্রমান্বয়ে তেল তেলে যে পদার্থ বেরিয়ে যায়।যেটাকে আমরা ক্যালসিয়াম বলি। আসলে সেটার নাম অর্গানিক অয়েল। যা সকল পাখির শরীরের শক্তি সঞ্চালক।
বিভিন্ন রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে যখনই এই শক্তি সঞ্চালক অর্গানিক অয়েল শরীরে ঘাটতি দেখা দেয়, তখনই ভিটামিন বি ১, বি২,বি৬, জিংক ও ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পরিলক্ষিত হয়। ফলে কবুতর টাল বা ঘাড় বাঁকা হয়ে যায় যেটাকে আমরা টাল রোগ বলি।প্রকৃতপক্ষে কবুতরের যতগুলো রোগব্যাধি রয়েছে তার মধ্যে টাল নামে কোন রোগ নেই। টাল মুলত অসুস্থ কবুতরের শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এর অভাবে হয়ে থাকে। কবুতর টাল হওয়া প্রতিরোধে চিকিৎসা চলাকালীন সময় থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ।
অসুস্থ কবুতরের চিকিৎসা প্রতিকার ও প্রতিরোধে আমার পরামর্শঃ-
চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি ধৈর্য সহকারে নার্সিং করা জরুরি।
যেমনঃ-
অসুস্থ কবুতর যে খাঁচায় রাখা হবে।সেই খাঁচার ড্রপিং দিনে দুই তিনবার পরিষ্কার করা উচিৎ। কারন ব্যাকটেরিয়াল জীবাণু জমিয়ে রাখা উচিত নয়।
চিকিৎসা চলাকালীন সময় অসুস্থ কবুতর খাবার না খেলে, কিংবা খাবার খেলেও বমি করে ফেলা দেয়। বা চাহিদার তুলনায় খুবই কম খাবার খায়।
এক্ষেত্রে অবশ্যই কবুতরের শরীরের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ হয় এমন বাছাইকৃত বাড়তি খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন। খাবার খাওয়ানোর পরে বমি করে খাবার ফেলে দেয় এমন কবুতরকে একসাথে অনেক খাবার না খাইয়ে দুই তিন ঘন্টা পরপর ৫/ ১০ মিলি করে লিকুইড খাবার খাওয়ানো ভালো। খাবার খাওয়ানোর পরে বমি করে ফেলে দিলে। সাথে সাথে ৫/ ১০ মিলি লাইসোভিট মিশ্রিত পানি, কিংবা লেবুর পানি, বা ভিনেগার মিশ্রিত পানি খাওয়ানো ভালো। খাবার খাওয়ানোর ২০ মিনিট পুর্বে টক্সস্লিন কিংবা টু প্লাস মিশ্রিত পানি খাওয়ানো ভালো কেননা টক্সস্লিন পাকস্থলীতে ব্যাকটেরিয়ার কার্যক্রম নিষ্ক্রিয় রাখে।
কবুতর সুস্থ হবার পর করনীয়ঃ-
অসুস্থতা থেকে মুক্তি লাভ করা কবুতরের জন্য একই পরামর্শ।তবে সে ক্ষেত্রে বাড়তি খাবার খাওয়ানোর পদ্ধতিগত ও খাবারের মেনুতে কিছুটা ভিন্নতা আছে। যেমনঃ- খাবারের পুষ্টিগুণ বাছাই করা এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি রাখার জন্য এনজাইম খাওয়ানোর খাওয়ানোর প্রয়োজন আছে।এক্ষেত্রে খাবার খাওয়ানোর পরে পোড়ামাটি খাওয়ানো ভালো। কারণ পোড়ামাটি হল পাখিদের জন্য প্রাকৃতিক এনজাইম। সাথে আলাদা আলাদা সময় প্রোবায়োটিক, জিংক, ভিনেগার খাওয়ানো দরকার,এতে মেডিসিন এর ধকল কাটিয়ে কবুতরের শারীরিক ফিটনেস ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দ্রুত ফিরে পায়।
চিকিৎসা চলাকালীন অসুস্থ কবুতরের প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবারের তালিকা তৈরী ও খাওয়ানোর পদ্ধতি ।
সবুজ মটর।
মাসকলাই ডাল।
মুগডাল।
মুসুর ডাল।
ছোলা বুট।
সরিষা বাটা।
চিনাবাদাম।
ভুট্টা।
এগুলো অন্তত দুই ঘন্টা ভিজিয়ে বেলেনডারে লিকুইড করে পেস্ট আকারে তৈরি করতে পারেন। বারবার তৈরী করতে সমস্যা হলে একবারে বেশি করে তৈরী করে নিয়ে ফ্রিজের নরমালে রেখে খাবার খাওয়ানোর সময় যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু বের করে। কুসুম গরম পানির সাথে মিক্স করে ঠান্ডা অপসারণ করে তার সাথে সামান্য টক দধির পানি মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। টক দধির পানি প্রোবায়োটিক যা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া নিষ্ক্রিয় করে উপকারী ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি করে। অন্য খাবার গুলির পুষ্টি গুণ।
সরিষার পুষ্টি গুণঃ
এতে আছে প্রোটিন, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড, এবং পরিমাণমতো ভিটামিন এ।
ছোলা বুটের পুষ্টি গুণঃ
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন বা আমিষ। ছোলার খোসাতে আছে ফাইবার। ফাইবার জাতীয় খাবার রক্তে চিনির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ছোলার প্রোটিন দেহকে করে দৃঢ়, শক্তিশালী, হাড়কে করে মজবুত, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এর ভূমিকা অপরিহার্য। ভিটামিন সি, ই, কে এবং বি-কমপ্লেক্স। এছাড়াও এতে ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, সোডিয়াম ও জিংক পাওয়া যায়। ছোলার ডাল বা চানা ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, ফাইবার, কপার,
মুসুরি ডালঃ
শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন, অ্যামিনো অ্যাসিড, ফাইবার, পটাশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি১ প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এই ডালের মধ্যে। লাল রঙের মুসুরি ডালের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন থাকে। মাত্র এক কাপ মুসুর ডালে ২৩০ ক্যালোরি, প্রায় ১৫ গ্রাম ফাইবার এবং ১৭ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
মুগডালঃ
কাঁচা মুগ ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন-বি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফোলেট, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, জিঙ্ক ও ফাইবার। তাই এই ডাল যেমন সুস্বাদু, তেমনই পুষ্টিকর।
মাসকলাই ডালঃ
পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতামত।মাসকলাইয়ের ডালে শতকরা ২০ থেকে ২৩ ভাগ আমিষ থাকে। প্রোটিন ও ভিটামিন বি-এর সমৃদ্ধ উৎস হলো এই ডাল। এ ডাল পেট কেচে বর্জ্য নামিয়ে দেয়। সঙ্গে শুক্রাণুও বাড়ায়। রুচিকর ও বলবর্ধক বলে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের যোগানদাতা এই মাসকলাই ডাল।
সবুজ মটরঃ
সবুজ মটরে উপকারী উপাদানঃ-
চিনাবাদামঃ
ভেজানো চিনাবাদাম এর মধ্যে উপস্থিত পুষ্টি এবং আয়রন রক্ত সঞ্চালনকে ভাল করে তোলে । এবং হৃদপিণ্ডের সাথে সম্পর্কিত অনেক রোগ থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। ১০০ গ্রাম কাঁচা চিনাবাদামে ১ লিটার দুধের সমত প্রোটিন রয়েছে। তাদের মধ্যে, প্রোটিনের পরিমাণ ২৫ শতাংশেরও বেশি পাওয়া যায়। এর সাথে সাথে এটি হজম শক্তি বাড়াতেও সহায়ক। ভাজা চিনাবাদামের ২৫০ গ্রামে প্রচুর খনিজ এবং ভিটামিন পাওয়া যায়। এতে নিউট্রন্টি, খনিজ, অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস এবং ভিটামিনগুলির মতো প্রচুর পরিমাণে পদার্থ রয়েছে।
১০০ গ্রাম চিনাবাদামে ভিটামিন এবং খনিজ এর পরিমাণ নিম্নে ছক আকারে দেখানো হলো।
ভুট্টাঃ
ভুট্টায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমে সহায়তা করে।ভুট্টায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ভিটামিন বি১২ বর্তমান, যা নতুন রক্তকোষ তৈরি করতে সাহায্য করে। এতে রক্তাল্পতা দূর হয়। প্রচুর শর্করা থাকে বলে দীর্ঘ ও স্বল্পমেয়াদে শরীরে শক্তি জোগাতে পারে।
তিসিঃ
তিসির একাধিক পুষ্টিগুণ রয়েছে। ১০০ গ্রাম তিসির বীজের পুষ্টি গুন
এছাড়াও তিসতে রয়েছে আঁশসমৃদ্ধ, প্রোটিন, ক্যলসিয়াম, এন্টি অক্সিডেন্টস,ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড এবং মিনারেল।
কুমড়ো বীজঃ
কুমড়ো বীজের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামাইনো এসিড ও ফাইটোসটেরল। এ খাবারটি প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। এ ছাড়া শুক্রাণুর মাত্রা, জীবনীশক্তি, ক্ষিপ্রতা বাড়াতে কাজ করে।
অসুস্থতা থেকে মুক্তি লাভ করার পরে ও-ই কবুতরকে একটা লম্বা সময় ফ্লাইং জনে ছেড়ে রেখে পরিচর্যা ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানোর প্রয়োজন। এক্ষেত্রে করণীয়
অসুস্থতা থেকে মুক্তি লাভ করা এডাল্ট কবুতর, যে কবুতর অসুস্থতা থেকে সেরে উঠার পরে। ব্রিডিং করানো এবং ডিম বাচ্চা নেয়া হবে। তেমন কবুতরের শারীরিক ফিটনেস ও প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবারের তালিকা খাবার তৈরী ও খাবার খাওয়ানোর পদ্ধতি।
সবুজ মটর, ভুট্টা, চিনাবাদাম, ছোলা বুট, মাষকলাই ডাল, কুমড়ো বীজ। দুই থেকে তিন ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে বিকাল বেলা বাড়তি খাবার হিসেবে খাওয়ানোর পাশাপাশি জিংক, ভিনেগার, ও দুগ্ধজাতীয় প্রবায়টিক।যেমন টক দধির পানি। আলাদা আলাদা সময় খাওয়ানোর পরামর্শ রইলো। উল্লেখিত খাবার গুলো থেকে কবুতরের শারীরিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন এর যে অভাব সৃষ্টি হয়। তা উল্লেখিত খাবারের মাধ্যমে পুর্ণ হবে। এবং ড্রপিং নরম হওয়ার ও সম্ভাবনা নাই। আরও একটি উপকারিতা আছে সেটা হলো
এধরনের আনফিট কবুতরকে কৃত্রিম ভিটামিন খাওয়ালে ড্রপিং নরম হবার সম্ভাবনা থাকে। যা খাবারের মধ্যে থাকা ভিটামিন এ থাকেনা। কবুতরের ড্রপিং লাগাতার নরম পানি পানি থাকলে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে যায়,রোগপ্রতিরোধ খমতা কমে যায়,শারীরিক ফিটনেস ঘাটতি দেখা দেয়।
পাত্রে দিয়ে রাখা খাবারের সাথে সরিষা ও মাষকলাই ডাল বাড়িয়ে দেয়ার পরামর্শ রইলো। কুমড়ো বীজ, সরিষা এবং মাসকলাই ডাল থেকে প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে,শক্তিশালী শুক্রাণু কোষ সৃষ্টি হবে। যার রেজাল্ট আপনি ও-ই কবুতরের ব্রিডিং পরবর্তী সময়ে যে ডিম বাচ্চা করবে তখন অবশ্যই উপলব্ধি করতে পারবেন।
আজ এখানেই শেষ করছি আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।আসা করি সাথেই থাকবেন। নতুন এবং প্রয়োজনীয় পোষ্ট গুলো পেতে আমাদের ব্লগটি Follow করুন এবং নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকুন। এছাড়াও কোথাও কোন ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।
আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।
Senior Pigeon Breeder and Admin(Only Fancy Pigeon Club in Bangladesh)
*******Thank You *******
আল্লাহ হাফেজ
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Commenting! please follow our blog and see update continue