একজন নতুন কবুতর পালকের মুল লক্ষ হওয়া উচিৎ কবুতর বিষয়ক অভিজ্ঞতা অর্জন করা। যেমন কবুতরের ন্যাচারাল আচরণ ও বডি ল্যাংগুয়েজ বুঝে কবুতরের সমস্যা সনাক্ত করা এবং উপযুক্ত সময় সঠিক চিকিৎসা দেয়া। কারন অনেকেই মনে করে কবুতর অসুস্থ হলেই রাতারাতি দুর্বল হয়ে মারা যায় এটা ভুল একমাত্র হিট স্ট্রোক করা ছাড়া এমন ঘটনা সাধারণত ঘটেনা।কবুতর অসুস্থ হলে তার ন্যাচারাল আচরণ ও বডি ল্যাংগুয়েজে পরিবর্ত আসে এবং সেটা বুঝাই একজন কবুতর পালকের সবচেয় বড় অভিজ্ঞতার প্রমান।আর এই বিষয়ক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারলে সফলতা আসবেই।
তাই একজন সফল ও অভিজ্ঞ কবুতর পালকের জন্য কবুতরের চিকিৎসা বিষয়ক জ্ঞান কিংবা কবুতরের বিভিন্ন ব্রিড বিষয়ক জ্ঞান থাকা আবশ্যক। একটা কথা মনে রাখা উচিৎ ক্লাস ১ ছাত্রকে যদি ক্লাস ৫ বই দেয়া হয় রেজাল্ট হবে জিরো। আবার ক্লাস ১ থেকেই যদি ভালো পড়াশুনা করে ভালো রেজাল্ট করে উপরের ক্লাসে উঠে তাকে দিয়ে অনেক কিছুই করা সম্ভব আমি জানি এই পোস্টে লাইক কমেন্ট অনেকেই দিবেনা তবুও কথাগুলি লিখলাম নেগিটিভ ও পজেটিভ যেঁ যেভাবে দেখার দেখতে পারেন তবে আমি যা সত্যি তাই লিখেছি??
Writer:- Khandokar Asaduzzaman Kajol
Senior Pigeon Breeder and Admin(Only Fancy Pigeon Club in Bangladesh)
আজ এখানেই শেষ করছি আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।আসা করি সাথেই থাকবেন। নতুন এবং প্রয়োজনীয় পোষ্ট গুলো পেতে আমাদের ব্লগটি Follow করুন এবং নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকুন। এছাড়াও কোথাও কোন ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।
আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ
*******Thank You *******
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Commenting! please follow our blog and see update continue