ছবি সংগ্রহীত |
জাতের নামঃ- Ice Pigeon
জাতের ধরনঃ- ফেন্সি Fancy( Exhibition and Ornamental)
উৎপত্তিগত বর্ণনাঃ-
উৎপত্তি - Germany
Ice pigeon কবুতরটি গৃহপালিত কবুতর গুলির মধ্যে একটি প্রজনন। সর্বপ্রথম Germany এদের জাত উন্নত করা হয়।এরাউ গৃহপালিত কবুতরের অন্যান্য জাতের মত বন্য কবুতরের এর বংশধর।এরা German কালার কবুতরে অনেক প্রাচীন প্রজনন। যাদেরকে নির্বাচনী প্রজননের মাধ্যমে বহু বছর ধরে জাত উন্নত করা হয়েছিল।
এ প্রজাতিটি আসলে প্রথম South Germany থেকে এসেছিল তবে সর্বপ্রথম এদের
Eastern Germany থেকে Western Poland এ জাত উন্নয়ন করা হয়েছিল। এবং এদের প্রারম্ভিক প্রজনন হয়েছিল Saxony এবং Silesia নামক স্থানে। ১৮৫৬ সালে Charles Darwin প্রথম Ice pigeon কবুতরের রঙের নিদর্শন সনাক্ত করতে ক্রসব্রিড করিয়ে ছিলেন বলে জানা যায়। এই কাজটি তিনি তার উৎসাহী প্রকাশনা "On the Origin of Species" মাত্র তিন বছর আগে করেছিলেন ।এদের সাদা পালক গুলো Saxony, Silesia এবং Lausitz প্রজাতি থেকে এসেছে। এছাড়াও Checkered Ice (Forellen) মূলত Silesia এবং South Germany এ প্রজনন করা হয়েছে।
Ice Pigeon ছাড়াও এদের আরও কিছু নাম রয়েছে যেমনঃ-
Polish: Lazurek,
German: Eistaube,
দৈহিক বর্ণনাঃ-
Ice Pigeon একটি গড় আকারের কবুতরের প্রজাতি। এদের 'ice-blue’ রঙের জন্য এরা বিশেষ ভাবে পরিচিত। এদের মাথা সামান্য আয়তকার এবং মসৃণ। এদের বিভিন্ন জাত রয়েছে, প্রতিটি জাত তাদের ডানার প্যাটার্নের ধরন এবং রঙের মধ্যে আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। কিন্তু এই কবুতরগুলির মৌলিক রঙ Pale Grey বা ফ্যাকাশে ধূসর।
এদের চোখের রং এদের শরীরের রং এর উপর নির্ভর করে। Black Barred এবং Checked Version জাতের কবুতর গুলির চোখের রং Orange থেকে Yellow orange হয়ে থাকে। এবং অন্যান্য জাত গুলির চোখ কালো রং এর হয়ে থাকে।
Ice Pigeon এর গলা মাঝারি দীর্ঘ আকারের হয়ে থাকে এবং আস্তে আস্তে তা সম্মুখ প্রসারিত হয়। এদের ঠোঁট কালো রং এর সাথে মাঝারি থেকে দীর্ঘ এবং সরু হয়ে থাকে। এদের বুক বিস্তৃত এবং গভীর ও সম্মুখ প্রসারিত।এদের ডানা দীর্ঘ হয় যা তাদের লেজে গিয়ে শেষ হয়েছে। এছাড়াও এদের ডানা এদের পিছনে কাঁধের মধ্যে বিস্তৃত এবং আস্তে আস্তে তা গিয়ে লেজের দিকে সংকীর্ণ হয়েছে।এদের লেজ হয় দীর্ঘ এবং আঁটসাঁট, এবং এদের পা অনেক মজবুত ও পালক সমৃদ্ধ কিন্তু পায়ের পালক অত্যধিক দীর্ঘ নয়।এছাড়াও এরা পরিস্কার পায়েরও হয়ে থাকে।
সম্ভাব্য মূল্যঃ- বাংলাদেশ বিভিন্ন কালারের Ice Pigeon পাওয়া যায়।কোয়ালিটি এবং কালারের উপর নির্ভর করে মূল্য নিধারিত হয়ে থাকে। কোয়ালিটি এবং কালার বিবেচনা করে সাধারণত ৩০০০/১০০০০ টাকায় ক্রয় বিক্রয় হয়ে থাকে, তবে ক্ষেত্র বিশেষ এই মূল্য কম বেশি হতে পারে।
প্রয়োজনীয় পোষ্ট পেতে আমাদের ব্লগটি Follow করুন এবং আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকবেন এবং কোথাও ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।
আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ
স্ট্যাডি ও তথ্য সংগ্রহঃ বিভিন্ন রিসার্চ আর্টিকেল,পিজন রিলেটেড বই।
তথ্য সংগ্রহে এবং লেখকঃ-
জাকারিয়া হাসান এমরান
Admin
Pigeon Healthcare In BD
বিশেষ সহযোগিতায় (রনি আহমেদ)
Admin
Fancy payra poribar
*******Thank You *******
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Commenting! please follow our blog and see update continue