Trichomoniasis( ত্রিচমোনিয়াসিস) - কোষের সংক্রমণ রোগ এটা মূলত এক ধরনের ক্যাংকার বিশেষ।কেননা ক্যাংকার এর সাধারন সকল বৈশিষ্ট্য এর মধ্যে বিদ্যামান। সংক্রামিত কবুতরের লালার মাধ্যমে এ রোগ বিস্তার লাভ করে। কবুতরের লালা সাধারণত পানি বা খাবারের মাধ্যমে ছরায়।বিশেষ করে পিতা মাতার মাধ্যমে এ রোগের জীবাণু বাচ্চা কবুতরের শরীরে প্রবেশ করে এবং সংক্রমণ ঘটায়।
রোগের লক্ষণ সমূহঃ
***প্রাপ্ত বয়স্ক কবুতরের ক্ষেত্রেঃ
১. চুপচাপ বসে থাকবে।
২. উরতে আনিহা প্রকাশ করবে।
৩. গলার ভেতর রক্তাক্ত থাকবে।সাথে হলুদ গুটির মত থাকবে।
৪. খাবারে অনিহা দেখাদিবে।
৫. শরীরের পালক ছেরে দিবে।
*** বাচ্চা কবুতরের ক্ষেত্রেঃ
১. মাত্রা অতিরিক্ত পায়খানা করবে।
২. পায়খানা তীব্র গন্ধ যুক্ত হবে।
৩. গলার শেষ ভাগে হলুদ লালা দেখা যাবে বা সাদাও দেখা যেতে পারে।
৪. অস্বাভাবিক ভাবে বৃষ্টি হ্রাস পাবে।
৫. অনেক বেশি ডাকাডাকি করবে।
চিকিৎসাঃ
Antiprotozol এর ব্যাবহার করা যেতে পারে তবে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ বা দ্রুত ভেটেরিনারি ডাক্তার এর পরামর্শ নেয়া জরুরী। এবং এ রোগের ক্ষেত্রে ক্যাংকারের ন্যাচারাল ট্রিটমেন্ট কার্যকারী ভুমিকা রাকতে পারে।
১. সমস্ত কবুতরকে একই সাথে চিকিৎসার আওতায় নেয়া।
২. আক্রান্ত কবুতরকে গোসল করানো থেকে বিরত থাকা।
প্রতিরোধে করনিয়ঃ
১. জীবানুমুক্ত খাবার পরিবেশন।
২. ধারালোযুক্ত খাবার পরিহার করা।
৩. নিয়মিত ভিটামিন প্রয়োগ।
৪. খামারের জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
প্রয়োজনীয় পোষ্ট পেতে আমাদের ব্লগটি Follow করুন এবং আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকবেন এবং কোথাও ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।
আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ
স্ট্যাডি ও তথ্য সংগ্রহঃ বিভিন্ন রিসার্চ আর্টিকেল,পিজন রিলেটেড বই,ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা,বিভিন্ন খামারি ও ভেটেরিয়ানদের পরামর্শ।
তথ্য সংগ্রহে এবং লেখকঃ-
জাকারিয়া হাসান এমরান
Admin
Pigeon Healthcare In BD
*******Thank You *******
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Commenting! please follow our blog and see update continue