Young Bird Sickness এটি কবুতরের একটি সংক্রমণ রোগ যা সাধারণত বাচ্চা কবুতরের হয়ে থাকে এবং এর সংক্রমণে বাচ্চা কবুতরের মৃত্যুর হয়ে থাকে। ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস এর যৌথ সংক্রমণে এ রোগর সংক্রমণ ঘটে এবং আক্রান্ত কবুতর বায়ুর মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায় যা খাবার ও পানির মাধ্যমে সংক্রমণ বিস্তার করে।
লক্ষণ ও উপসর্গঃ
১. কোন লক্ষণ ছারাই কবুতর মারা যাবে।
২. আক্রান্ত হবার ৩ দিন এর মধ্যে কবুতর মারা যাবে।
৩. খাবারে অনিহা প্রকাশ করবে।
৪. ওজন তুলনামূলক ভাবে হ্রাস পাবে।
৫. আক্রান্ত কবুতরের চেহারা হলুদাভাব দেখা দিবে।
চিকিৎসাঃ
যেহেতু সংক্রমিত হবার প্রাথমিক কোন লক্ষণ নেই সেহেতু চিকিৎসা প্রদান সহজপর নয়। খমারে এমন সমস্যা দেখাদিলে দ্রুত ভেটেরিনারি ডাক্তার এর পরামর্শ জরুরী।
প্রতিরোধে করনীয়ঃ
সঠিক যত্ন, পরিপূর্ণ ভিটামিনের প্রয়োগ,মিনারেল,খনিজ সমৃদ্ধ খাবার,উন্নত গ্রিড প্রদানের মাধ্যমে এটা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।
পাশাপাশি খামারে জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
প্রয়োজনীয় পোষ্ট পেতে আমাদের ব্লগটি Follow করুন এবং আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকবেন এবং কোথাও ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।
আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ
স্ট্যাডি ও তথ্য সংগ্রহঃ বিভিন্ন রিসার্চ আর্টিকেল,পিজন রিলেটেড বই,ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা,বিভিন্ন খামারি ও ভেটেরিয়ানদের পরামর্শ।
তথ্য সংগ্রহে এবং লেখকঃ-
জাকারিয়া হাসান এমরান
Admin
Pigeon Healthcare In BD
*******Thank You *******
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Commenting! please follow our blog and see update continue