Ticker

10/খামার ব্যবস্থাপনা/ticker-posts

কবুতরের পক্স এর চিকিৎসায় প্রাকৃতিক উপাদান।




কবুতরের পক্স একটি ভাইরাল রোগ যা সাধারণত গ্রীষ্মকালীন সময়ে আনেক বেশি পরিমানে হয়ে থাকে যখন মশার  উপদ্রব বেশি থাকে। কেননা মশাকে এ রোগের বাহক হিসাবে ধরাহয়।যদিও অনান্য পোকামাকড় এর কারনেউ এ রোগটি বিস্তার লাভ করতে পারে তথাপিও মাশাই এ রোগের মূল বাহক হিসাবে ধরা হয়।শরীরের বিভিন্ন অংশে গোটা হওয়া এর মুল লক্ষণ হিসেবে ধরাহয়।মশা নিয়ন্ত্রণ করাই পক্স থেকে বাঁচার উত্তম উপার, মশা নিয়ন্ত্রণ ছারা এটা প্রতিরোধ সম্ভাব নয়। এবং চিকিৎসায় ন্যাচারাল উপাদান সবথেকে ভালো ফলাফল প্রদান করে।


কবুতরের পক্স এর লক্ষণঃ

১. নাকের চারপাশে গোটা হওয়া।
২. নাভি সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে এই গোটা দেখাদিতে পারে।
৩. মাঝে মাঝে কবুতরের গালের মদ্ধেও হতে পারে। যাকে Wet pox বলে।

পক্স এর চিকিৎসা ন্যাচারাল উপাদানঃ

চিকিৎসাঃ

১. হলুদ গুরা।
২. সরিষার তেল।
৩. দারুচিনি গুরা
৪. পটাস।
৫. খাবার চুন।

১ এবং ২ একসাথে মিশিয়ে পেষ্ট করে গোটাতে লাগিয়ে দিবেন, দিনে ২ বার।সেরে না ওঠা পর্যন্তুু।

অথবাঃ

৪ এবং ৫ এই দুটো পেষ্ট তৈরি করে গোটায় কটন বার দিয়ে আস্তে আস্তে লাগিয়ে দিবেন দিনে দুইবার সেরে না ওঠা পর্যন্তুু।


৩ নম্বর দারুচিনি গুরা পানির সাথে মিশিয়ে এটা ডাবলি আকার দিবেন। উপরোক্ত চিকিৎসার পাশাপাশি একটা করে দারুচিনি গুরার তৈরি বল খাইয়ে দিবেন প্রতিদিন একটা করে। এতে করে ভিতরে থাকা পক্স এর জীবানু নষ্ট করে দিবে এবং wet pox নিরাময়ে সাহায্য করবে।


আক্রান্তের ধরন অনুযায়ী অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা প্রদান করুন।



প্রয়োজনীয় পোষ্ট পেতে আমাদের ব্লগটি Follow  করুন এবং আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকবেন এবং কোথাও ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।

আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা   ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।

আল্লাহ হাফেজ

স্ট্যাডি ও তথ্য সংগ্রহঃ বিভিন্ন রিসার্চ আর্টিকেল,পিজন রিলেটেড বই,ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা,বিভিন্ন খামারি ও ভেটেরিয়ানদের পরামর্শ।

তথ্য সংগ্রহে এবং লেখকঃ-
জাকারিয়া হাসান এমরান
Admin
Pigeon Healthcare In BD

   *******Thank You *******

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ