থানকুনি পাতাকে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। এটিকে টেয়া, মানকি, টেয়া মানকি, তিতুরা, থানকুনি, থুলকুড়ি,মানামানি ইত্যাদি নামে ডাকা হয়। এটিকে ইংরেজিতে ডাকা হয় indian pennywort নামে।
উপাদানঃ
থানকুনির পাতায় Bacoside A এবং Bacoside B, থানকুনিতে যে সকল রাসায়নিক উপাদানের উপস্থিতি রয়েছে সে গুলা হলো :
Indocentelloside,Brahmoside,Brahminoside,Asiaticoside,Thankuniside,Isothankuniside,Triterpene, glycosides, Indocentoic,brahmic,Mesoinositol,Oligosaccharide,Centellose,Kaempferol
উপকারিতাঃ
1. কবুতরের পেটের সমস্যার জন্যও এটি খুব উপকারী ।
২.থানকুনি পাতা কবুতরের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
৩.এটি কবুতরের রোগ পতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ।
৪.থানকুনি পাতা ভালো জীবানু নাশক হিসবেও কাজ করে ।
ব্যাবহার এর নিয়মঃ
১.থানকুনি পাতা বেটে ১০ মিলি পাতার রস ১লিটার পানির সাথে মিক্স করে কবুতরকে খাবার পানি হিসেবে খেতে দিবেন মাসে ২/৩ দিন ।
অথবা
২.আস্ত পাতা কবুতরকে হা করিয়ে কবুতরকে খাইয়ে দিতে পারেন । আস্তে আস্তে দেখবেন আপনার কবুতর নিজেই খাওয়া শুরু করছে ।
থানকুনি পাতা ব্যবহারের ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুনঃ-
প্রয়োজনীয় পোষ্ট পেতে আমাদের ব্লগটি Follow করুন এবং আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকবেন এবং কোথাও ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।
আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ
স্ট্যাডি ও তথ্য সংগ্রহঃ বিভিন্ন রিসার্চ আর্টিকেল,পিজন রিলেটেড বই,ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা,বিভিন্ন খামারি ও ভেটেরিয়ানদের পরামর্শ।
তথ্য সংগ্রহে এবং লেখকঃ-
জাকারিয়া হাসান এমরান
Admin
Pigeon Healthcare In BD
*******Thank You *******
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Commenting! please follow our blog and see update continue