উপাদানঃ
হলুদে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি-৬, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন সি থাকে ও কারকিউমিন নামক রাসায়নিক থাকে যা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে কবুতর কে বাঁচায়।কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যের উৎস।
উপকারিতাঃ
1. ফুসকুড়িতে ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ প্রতিরোধ করে.
2. অস্টিওআর্থারায়টিস উপসর্গ উপশম করতে সাহায্য করে।
3. প্রোটিন হজম করতে ও পিত্তাসয়ে খালি বাইল উত্পাদন সাহায্য করে,
4. চর্বি প্যারাসাইট বা roundworms এর ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ হ্রাস করতে সাহায্য করে।
5. কাঁচা হলুদের মধ্যে গ্যাস্ট্রো-প্রটেক্টিভ কিছু গুণ থাকে যা খাবার পরিপাকে সাহায্য করে
6. হলুদে থাকা কারকিউমিনের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট উপাদান থাকায় তা বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে খাদ্যনালীকে বাঁচায়।
7. কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন হাড়ের ক্ষয় ও হাড়ের গঠনের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখে ও হাড়কে সুস্থ ও মজবুত রাখে।
8. কাঁচা হলুদ অ্যান্টি-বায়োটিক ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ বিভিন্ন ক্ষত তাড়াতাড়ি সারাতে সহায়তা করে ও ক্ষতের জায়গায় নতুন চামড়া জন্মাতে সাহায্য করে।
ব্যাবহার এর নিয়মঃ
১.হলুদ বেঁটে রস বেরকরে ১ লিটার পানিতে চা চামচ এর ২ চামুচ দিয়ে গুলিয়ে কবুতরকে মাসে ২/৪ দিন খেতে দিন ।(শুষ্ক হলুদ ব্যবহার করবেন না)।
২.আথবা - ২ চামুচ হলুদের রস খাবার এর সাথে ভালভাবে মিসিয়ে একটু রোদে দিয়ে খেতে দিতে পারেন।
প্রয়োজনীয় পোষ্ট পেতে আমাদের ব্লগটি Follow করুন এবং আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকবেন এবং কোথাও ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।
আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ
স্ট্যাডি ও তথ্য সংগ্রহঃ বিভিন্ন রিসার্চ আর্টিকেল,পিজন রিলেটেড বই,ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা,বিভিন্ন খামারি ও ভেটেরিয়ানদের পরামর্শ।
তথ্য সংগ্রহে এবং লেখকঃ-
জাকারিয়া হাসান এমরান
Admin
Pigeon Healthcare In BD
*******Thank You *******
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Commenting! please follow our blog and see update continue