কবুতরের ঠান্ডা জনিত অনেক ধরনের রোগ রয়েছে এসব রোগ থেকে মুক্তি পেতে যেমন রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহন করা জরুরী তেমনি রোগে আক্রান্ত হবার পর এমন ঔষুধ প্রয়োগ করাটাও জরুরী যেটা কবুতরের শরীরে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া দেখা দিবেনা বা দীর্ঘ মেয়াদে কোন ধরনের ইফেক্ট পরবে না।
প্রাকৃতিক উপাদান এমন একটা উপাদান যার মধ্যে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই।সুতরাং আপনি আপনার কবুতরের রোগ প্রতিরোধে এটা নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন।চলুন যেনে নেই কবুতরের ঠান্ডা জাতীয় রোগ প্রতিরোধে কিভাবে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করবেন আর কিভাবে করবেন।
প্রয়োজনীয় উপাদানঃ
১. ১০-১৫ টা তুলসি পাতা
২. ১০০ গ্রাম আদা
৩. ১০ টা লং( লবঙ্গ)
৪. ১ চা চামচ খাটি মধু
তৈরির নিয়মঃ
১ লিটার পানিতে আদা কুচি করে কেটে এবং সাথে লং দিয়ে পানিটা ফুটান। এরপর চুলা নিভিয়ে দিয়ে তুলসি পাতা উক্ত পানিতে ছেড়ে দিয়ে ২ মিনিট ভালোভাবে নারুন। এরপর সব গুলো উপাদান পানি থেকে উঠিয়ে ফেলুন।পানিটা কুসুম গরম অবস্থায় এলে ১ চা চামচ মধু উক্ত পানিতে ভালোভাবে মিশান। এরপর পানি নরমাল তাপমাত্রায় এলে তা সেঁকে কবুতরকে খেতে দিন।
ব্যবহারের নিয়মঃ
১. গরমকালে সপ্তাহে ১ দিন।
২. বর্ষাকালে ও শিতকালে সপ্তাহে ২-৩ দিন দিতে পারেন।
ঊপকারিতাঃ
এটা আপনার কবুতর কে ঠান্ডা জনিত সমস্যা থেকে প্রতিরোধ করবে। পাশাপাশি মিনারেলস এর চাহিদা পুরণ করবে।
ঠান্ডা জাতীয় রোগ সমুহঃ
১.Infectious catarrh
২.Respiratory infections
প্রয়োজনীয় পোষ্ট পেতে আমাদের ব্লগটি Follow করুন এবং আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে আমাদের সংঙ্গে থাকবেন এবং কোথাও ভুলহলে ক্ষমাসুন্দর দৃৃষ্টিতে দেখার অনুুরোধ রইলো।
আপনাদের ভালোবাসাই আমদের আগামীর পথ চলার পাথেয় ।
আপনাদের সকলের শারীরিক সুস্থতা ও সকলের কবুতর গুলোর সুস্থতা কমনা করে শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ
স্ট্যাডি ও তথ্য সংগ্রহঃ বিভিন্ন রিসার্চ আর্টিকেল,পিজন রিলেটেড বই,ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা,বিভিন্ন খামারি ও ভেটেরিয়ানদের পরামর্শ।
তথ্য সংগ্রহে এবং লেখকঃ-
জাকারিয়া হাসান এমরান
Admin
Pigeon Healthcare In BD
*******Thank You *******
2 মন্তব্যসমূহ
খাঁটি মধু না থাকলে কি করবো?
উত্তরমুছুনএখানে মধুর কথা উল্লেখ করা হয়েছে বিকল্প পদ্ধতি জানা নেই। খাঁটি মধুর জন্য ইসওদা.কম এ যোগাযোগ করতে পারেন। - ধন্যবাদ
মুছুনThanks for Commenting! please follow our blog and see update continue